Arabic to Bengali: Islamic Hadith General field: Other | |
Source text - Arabic روى لنا النبي (ص) فيما رواه عن رب العزة أنه عز وجل قال: كل عمل ابن آدم له إلا الصيام؛ فإنه لي وأنا أجزي به
لأن الصوم بعيد من الرياء لخفائه، بخلاف الصلاة وغيرها من العبادات الظاهرة، (وأنا أجزي به) بيان لعظم فضله، وكثرة ثوابه؛ لأن الكريم إذا أخبر بأنه يتولى بنفسه الجزاء اقتضى عظم قدر الجزاء وسعة العطاء.
خصوصية الصيام عن سائر العبادات | Translation - Bengali রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা বলেন; রোজা ব্যতীত আদম সন্তানের প্রতিটি কাজই তাঁর নিজের জন্য, কিন্তু রোজা আমার জন্য। তাই আমি নিজেই এর প্রতিদান দিব।
রোজা হলো লৌকিকতা মুক্ত একটি গোপন ইবাদত। তবে ব্যতিক্রম হচ্ছে নামাজ বা এজাতীয় অন্যান্য প্রকাশ্য ইবাদত। ( আর আমিই এর প্রতিদান দিব) একথা বলা হয়েছে রোজার গুরুত্ব ও প্রচুর সোয়াব বুঝাতে। কারণ যখন বড়কর্তা ঘোষণা দেন যে, তিনি নিজেই পুরুস্কার দিবেন এ দ্বারা ঐ উপহারের মূল্য অনেকটা বৃদ্ধি পায়।
সকল ইবাদত থেকে রোজার বৈশিষ্ট্য। |
Arabic to Bengali: Islamic Hadith Detailed field: Religion | |
Source text - Arabic ظل المسلمون طيلة العهد المكّي يتوجّهون في صلاتهم إلى المسجد الأقصى. وفي تلك الأثناء كان الرسول الله يمتثل للحكم الإلهي وفي فؤاده أمنية تتمثّل في التوجّه في الصلاة إلى الكعبة، ذلك لأنها قبلة النبي إبراهيم وهو أولى الناس به، وأوّل بيتٍ وضع للناس. ويصف القرآن الكريم حال النبي – – بقوله : { قد نرى تقلب وجهك في السماء } ( البقرة : 144 ) . وفي منتصف شعبان، وبعد مرور ستة عشر شهراً من الهجرة، نزل جبريل بالوحي إلى النبي يالبشرى: { فلنولينك قبلة ترضاها فول وجهك شطر المسجد الحرام وحيث ما كنتم فولوا وجوهكم شطره } ( البقرة ).
روى عبدالله بن جعفر رضي الله عنهما أنه كان مع النبي (ص) فأتى جمل إلى النبي (ص) يجرجر وعيناه تدمعان فلما رأى النبيَّ ـ ـ حَنَّ وذرفت عيناه، فمسح رسول الله ـ ـ سَرَاته وذِفْراه(ظهره وأذنيه) فسكن، فقال: من صاحب الجمل؟، فجاء فتى من الأنصار فقال: هو لي يا رسول الله، فقال الرسول ـ ـ أما تتقى الله في هذه البهيمة التي ملككها الله، إنه شكا إلىَّ أنك تجيعه وتدئبه) | Translation - Bengali পুরো মক্কা জুড়ে মুসলমানদের নামাজে ক্বেবলা ছিল মসজিদুল আকসা কেন্দ্রীক। আর এ সময় রাসুলুল্লাহ সা. আল্লাহর সমস্ত আদেশ মেনে চলছিলেন তবে তাঁর মনে আশা ছিল নামাজ যাতে কাবা শরীফ মুখি হয়, কেননা তা ছিল হযরত ইব্রাহীম আ. এর ক্বেবলা এবং মানুষের জন্য সর্ব প্রথম আল্লাহর ঘর । এ বিষয়ে আল্লাহ তায়ালা রাসুলুল্লাহর অবস্থা সম্পর্কে কোরআনে উল্লেখ করেন: আকাশের দিকে তোমার বারবার তাকানো আমি লক্ষ করি। (সূরা বাকারা, ১৪৪ ) শাবান মাসের মাঝামাঝি হিজরতের ১৬ মাস পর জিবরাঈল আ. নবীর নিকট সুসংবাদ নিয়ে আসেন: " সুতরাং তোমাকে অবশ্যই এমন কিবলার দিকে ফিরাইয়া দিতেছি যা তুমি পছন্দ কর। তাই তুমি মসজিদুল হারামের দিকে মুখ ফিরাও, তোমরা যেখানেই থাকনা কেন উহার দিকে মুখ ফিরাও।
( সূরা বাকারা)
. হযরত আব্দুল্লাহ বিন জাফর রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, একটি উট রাসূল সা. নিকট আসলো তখন তার দুই চোখ দিয়ে পানি পড়া ছিল। যখন রাসূলুল্লাহ সা.দেখলেন তার চোখ গড়িয়ে পানি পড়ছে তখন তিনি উটের পিঠে ও কানে হাত বুলিয়ে আদর করে দিলেন অতঃপর সেটা শান্ত হয়ে গেলো। নবী জিজ্ঞেস করলেন এটা কার উট? এক আনসারী সাহাবি উত্তরে বললেন, আমার। তখন রাসূল সা. তাকে বললেন, তুমি এই প্রাণীটির ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর না? তিনিই তোমাকে এর মালিক বানিয়েছে। এই উটটি আমার কাছে অভিযোগ করেছে যে, তাকে অধিক বোঝা দিয়ে কস্ট দেওয়া হয়। |